• There is no match for ghee to enhance the flavour of cooking. Vegetarian or non-vegetarian, this ingredient is the best in any category. Apart from the taste, ghee has many benefits. Ghee has been used for many purposes since ancient times. It is also very important in Ayurveda. Ghee is called “Tongue Of The God” or “Navel Of Immortality”. Now, however, ghee is omitted. Especially those who skip food for the whole day in the name of dieting do not keep ghee at all. Fear of weight gain, but experts believe that this idea is completely wrong.
• According to them, ghee will harm the body only when it is consumed in excess. So to get the benefits of ghee, it must be consumed in moderation. Apart from winter, it is good to eat ghee in summer as well. Nutritionists also advise to eat it.
• Ghee helps to increase energy in the body:

Eating healthy food is necessary to increase energy. Healthy proteins provide nutrients to the body and fats help in hormone production. So experts advise keeping dal in summer. During the hot season, you can eat Musur dal with bread or curry with a spoonful of ghee. According to experts, the fat content of ghee is quite high, so those who are trying to gain weight should consume ghee rice.

• Helps boost immunity:

No matter what we eat, the need for immunity is most needed in any season. Ghee increases immunity in the body. By eating ghee, you can get rid of various infections and diseases easily. According to nutritionists, ghee contains butyric acid. Short-lived fatty acids are good for boosting immunity. Vitamins A and C present in it help to boost immunity.

• Helps in good digestion:

Eating ghee on an empty stomach helps in digestion. According to Ayurveda, ghee improves digestion and absorption of nutrients in the body. It is rich in butyric acid which improves intestinal function. So mixing ghee with any carbohydrate food reduces its glycemic index, even if it is small, it is also beneficial for diabetic patients.

• Relieves body water deficiency easily during summer:

Ghee helps in maintaining moisture balance inside our bodies. It has moisturizing properties that help keep you hydrated from within. According to nutritionists, it is good to eat ghee, especially during summer when the body lacks water. Not only that, ghee also benefits the skin. Lauric acid is responsible for Ghee's Antiviral and anti-fungal properties. Mixing turmeric with ghee is considered a home remedy.

• Keeps body cool in summer:

Many studies have shown that consuming ghee cools our minds and body. Experts say that besides reducing inflammation, ghee also helps to keep the body relaxed. It is sweet in taste and cooling in nature. For this reason, it is recommended to consume ghee even in hot summer. In Ayurvedic scriptures, it is said that if Ashwagandha or Brahmishak is mixed with ghee, brain function increases.

• রান্নায় স্বাদ বাড়িয়ে তুলতে ঘি-এর কোনও তুলনা হয় না। নিরামিষ হোক বা আমিষ , যে কোনও পদেই সেরা এই উপকরণ। স্বাদ ছাড়াও ঘি-এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। সেই পুরানকাল থেকেই ঘি নানা কাজে ব্যবহার হয়ে আসছে। আয়ুর্বেদেও এর গুরুত্ব অনেক। ঘি কে “Tongue Of The God” বা “Navel Of Immortality” নামে বলা হয়। এখন অবশ্য ঘি কে বাদ দেওয়া হয়। বিশেষ করে যাঁরা ডায়েটিং করার নামে গোটা দিনটাই খাওয়াই ছেড়ে দেন তাঁরা ঘি কে কোনওভাবেই রাখেন না। ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে, তবে এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
• তাঁদের মতে, ঘি তখনই শরীরের ক্ষতি করবে যখন তা অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয় । তাই ঘি-এর উপকারিতা পেতে হলে অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ মেনে খেতে হবে। শীতকাল ছাড়াও গরমের সময়ও কিন্তু ঘি খাওয়া ভালো। আর তা খেতেও পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
• শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ঘি:

শক্তি বৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। স্বাস্থ্যকর প্রোটিন শরীরে পুষ্টি যোগায় আর হরমোন তৈরি করতে ফ্যাট সহায়তা করে। তাই বিশেষজ্ঞরা গরমে পাতে ডাল রাখার পরামর্শ দেন। গরমের সময় আপনি যদি মুসুর ডাল, রুটির সঙ্গে বা তরকারিতে এক চামচ ঘি দিয়ে খেতেই পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাট এর পরিমাণ যথেষ্ট বেশি, তাই যাঁরা ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের জন্য ঘি ভাত আলুসিদ্ধ খাওয়া উচিত।

• ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে:

আমরা যাই খাই না কেন,যে কোনও মরসুমে ইমিউনিটির প্রয়েজনীয়তা সবচেয়ে বেশি দরকার হয়। ঘি-এর মাধ্যমে শরীরে ইমিউনিটি বেড়ে যায়। ঘি খাওয়ার ফলে নানা রকম সংক্রমণ ও রোগ থেকে রক্ষা পাই সহজেই। পুষ্টিবিদদের মতে, ঘি-এ রয়েছে বাটরিক অ্যাসিড। স্বল্প সময়ের ফ্যাটি অ্যাসিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভালো। এতে উপস্থিত ভিটামিন A এবং C রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

• হজম ভালো রাখতে সাহায্য করে:

খালি পেটে ঘি খেলে হজমের সাহায্য করে। আয়ুর্বেদের মতে, ঘি শরীরের হজম উন্নতি এবং পুষ্টির মান শোষনের অন্যতম। এতে প্রচুর পরিমাণে বিউটারিক এসিড যা ইন্টেস্টাইনর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই যে কোনও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে তার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কমিয়ে দেয় সামান্য হলেও, ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও উপকারী।

• গরমের সময় শরীরে জলের অভাব মেটায় সহজে:

ঘি আমাদের শরীরের ভিতরে আর্দ্রতা ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে। আসলে এতে ময়েশ্চারাইজিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ভিতর থেকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়তা করে। পুষ্টিবিদের মতে ঘি খাওয়া ভালো বিশেষত গরমের সময় যখন শরীরে জলের অভাব হয়। শুধু তাই নয়, ঘি খেলে ত্বকেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। আসলে ঘি এর Antiviral ও Anti Fungal বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী লাউরিক এসিড। ঘি এর সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে মিশ্রণ ঘরোয়া উপায় হিসাবে গন্য করা হয়।

• গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে:

অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ঘি খাওয়ার ফলে আমাদের মন এবং শরীরে শীতলতা অনুভূত হয়। কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ঘি প্রদাহ হ্রাস করার পাশাপাশি শরীরকেও শিথিল রাখতে সাহায্য়। এটি স্বাদে মিষ্টি এবং শীতল প্রকৃতির। এই কারণে ভরা গরমেও ঘি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে বলা হয় ঘি এর সঙ্গে যদি অশ্বগন্ধা বা ব্রাহ্মীশাক মিশিয়ে খাওয়া যায় তাহলে মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।